চান্দি রুপার ভরি কত ২০২৫ বাংলাদেশ - ইটালিয়ান রুপার ভরি ২০২৫

বাংলাদেশে চান্দি রুপার ভরি কত ২০২৫ সালে জানতে চান?? তাহলে আপনি একজন সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আজকের এই পোস্টে আমরা শেয়ার করব বর্তমান সময়ে ২০২৫ সালে এখন চান্দি রুপার ভরি কত?? এই পোস্টে চান্দি রুপার ভরি সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। 

বর্তমান সময় স্বর্ণের দাম যেমন আকাশ ছোঁয়া এই আকাশ ছোঁয়া স্বর্ণের দাম দিয়ে স্বর্ণ ক্রয় করা মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষের জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে উঠেছে তাই আমরা আজকের এই পোস্টে চান্দির উপর ভরি কত 2025 সালে বাংলাদেশে সে বিষয় নিয়ে জানব। 

চান্দি রুপার ভরি কত ২০২৫ বাংলাদেশ

চান্দি ও রুপার দাম যে বেড়েছে সে বিষয়ে হয়তো আপনিও জানেন। বর্তমান সময় বাংলাদেশের বিশেষ করে 2025 সালের মধ্যবর্তী সময় থেকে শুরু করে শালী এবং স্বর্ণের দাম খুব বেশি বেড়ে গেছে আগে যেখানে চাঁদের দাম ছিল ১৫০০ টাকা ভরি বর্তমান সময়ের সেই চান্দির দাম হচ্ছে ৫০০০ টাকা ভরি।

ধারণা করা হচ্ছে যে এই দাম আরো দিন দিন বেড়েই যাবে এই দাম কম সম্ভাবনা খুবই কম কারণ স্বর্ণ এবং রুপা এই দুইটি বিদেশি ধাতু বাংলাদেশে এই ধাতুর কোন খনি নেই যার ফলে এই ধাতু আমাদেরকে বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয় যদি বিদেশে বেশি টাকা দাম হয় তাহলে অবশ্যই বাংলাদেশকে বিদেশ থেকে বেশি দাম দিয়ে কিনে আনতে হবে। 

তাই বাংলাদেশের দিন দিন চান্দি এবং স্বর্ণের দাম বেড়েই চলেছে বর্তমান সময়ে চান্দি এবং স্বর্ণের দাম কত সেই বিষয় নিয়ে আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করব। চান্দিকে আমরা রুপা বলি অনেকেই চান্দি বলতে পছন্দ করে আবার অনেকেই রুপা বলে কিন্তু চান্দি আর রুপা এই দুইটি ধাতু কিন্তু একই। 

আপনারা অনেকেই মনে করেন হয়তো চান্দি এবং রুপা ধাতু দুটি আলাদা কিন্তু ধারণা সম্পন্ন ভুল চান্দি আর রুপা দুইটি ধাতু একই। আজকের এই পোস্টে আমরা আলোচনা করব চানদী এবং রুপার ভরি কত। 

বর্তমান সময় ২০২৫ সালে বাংলাদেশে ডিসেম্বর মাসে ১ ভরির চান্দির দাম হচ্ছে ৪৮৯০ টাকা। মানে ৫০০০ টাকার কাছাকাছি। ২২ ক্যারেট আসল ১ ভরি চান্দির দাম ৪ হাজার ৮৯০ টাকা ভরি। ২০২০ সালে ১ ভরি ২২ ক্যারেট চান্দির দাম ছিল ১২০০ টাকা ভরি।

বর্তমান সময়ে এখন ১ ভরি সেই চান্দির দাম হচ্ছে 4890 টাকা। হুট করে ২০২৫ সালের মাঝামাঝি সময়ে চান্দি এবং স্বর্ণের দাম বেড়ে গেছে এখন তো স্বর্ণের দাম আকাশ এক ভরি স্বর্ণের দাম হচ্ছে প্রায় 2 লক্ষ টাকা এর ওপরে। যা আগে দাম ছিল এক লক্ষ থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা। 

ওপরে আমরা দেখলাম যে ২২ ক্যারেট এক ভরি আসল চান্দির দাম হচ্ছে ৪৮৯০ টাকা তাহলে দুই ভরি ২২ ক্যারেট চান্দির কিংবা রুপার দাম হলো ৯৭৮০ টাকা। আমরা একটি পায়ের নুপুর কিংবা পায়েল বানাতে দুই থেকে তিন ভরি ব্যবহার করি। আগে একটি পায়ের নুপুর বানাতে মোট খরচ হতো 4000 থেকে 5000 টাকা আর বর্তমান সময়ে এখন একটি পায়ের উপর বানাতে আপনার খরচ হতে পারে দশ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা। 

একটি সিম্পল পায়ের নুপুর বানাতেও দুই ভরি প্রয়োজন। এখন একটি সিম্পল ডিজাইনের নুপুর বানাতে অতএব আপনার খরচ হতে পারে প্রায় ৮ থেকে ৯ হাজার টাকা। তবে আপনি চাইলে 22 ক্যারেট না দিয়ে ২১ ক্যারেট এর নুপুর বানাতে পারেন। 

২২ ক্যারেট এর নুপুর পড়ে আরাম পাওয়া গেলেও এগুলো খুব নরম ধাতুর হয়। খুব সহজে বাঁকা হয়ে যায় কিন্তু 21 ক্যারেটের ধাতু বাঁকা হয় না। তাই বেশিরভাগ মানুষ ২১ ক্যারেটের ধাতু ব্যবহার করে। আসুন এবার আমরা দেখে নেই 21 ক্যারেট ১ ভরি চান্দির দাম কত 

আপনি কি জানেন ২১ ক্যারেট ১ ভরি চান্দির দাম কত?? এক ভরি 21 কার্ডের চান্দের দাম ২২ ক্যারেট চান্দের দামের থেকে কম কারণ ২২ ক্যারেট চানদিদের প্রায় 98% চান্দি ব্যবহার করা থাকে আর ২ পার্সেন্ট অন্যান্য ধাতু ব্যবহার করা থাকে কিন্তু 21 ক্যারেট চান্দির মধ্যে প্রায় ৯০ পারসেন্ট চান্দি ধাতু ব্যবহার করা হয়। আর ১০ পার্সেন্ট অন্যান্য ধাতু ব্যবহার করা হয় যেমন পারদ দস্তা ইত্যাদি।

২১ ক্যারেট ১ ভরি চান্দি কিংবা রুপার দাম হচ্ছে শুধুমাত্র 4576 টাকা। ২১ ক্যারেট রুপা বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে খুব বেশি জনপ্রিয় 21 ক্যারেট রুপা ব্যবহার করে অনেক আরাম পাওয়া যায় আবার এগুলো সহজে বাঁকা হয়ে যায় না তাই বাংলাদেশে বেশিরভাগ মানুষ এখন এই ২১ চান্দি কিংবা রুপা ব্যবহার করে।

২১ ক্যারেট ২ চান্দির দাম হচ্ছে শুধুমাত্র ৯১৫২ টাকা। ২১ ক্যারেট চান্দি দিয়ে দুই ভরি দিয়ে যে কোন পায়ের তোড়া থেকে শুরু করে যে কোন অলংকার বানাতে পারবেন আপনি দুই ভরি দিয়ে খুব সুন্দর হাতের আংটি বানাতে পারবে কিংবা পায়ের আংটি বানাতে পারবেন।

প্রিয় পাঠক বৃন্দগন আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন ২১ ক্যারেট ১ ভরি এবং ২ ভরি চান্দির দাম কত। এবার চোদনে একবার দেখে আসি ১৮ ক্যারেট চান্দি কিংবা রুপার দাম কত।

১৮ ক্যারেট ১ ভরি চান্দির দাম কত?? শুধুমাত্র এক ভরি চান্দের দাম হচ্ছে প্রায় 3732 টাকা। আর আপনারা যারা ১৮ ক্যারেট চান্দি কিনতে চাচ্ছেন তাদেরকে বলে রাখি একটি ১৮ ক্যারেট চাঁন্দের অলংকারের মধ্যে প্রায় ৩০% পারদ কিংবা দশতা ব্যবহার করা থাকে, আরো সত্তর পার্সেন্ট চান্দি ব্যবহার করা থাকে।

তাই এই চান্দিটা কিছুটা রুক্ষ হয় এবং খুব বেশি শক্ত প্রকৃতির হয় এবং এই টান দিয়ে বাসায় ফেলে রাখলে কালচে হয়ে যেতে পারে। তাই বাংলাদেশে খুব কম সংখ্যক মানুষ এই ১৮ ক্যারেট চান্দি ব্যবহার করে।  বাংলাদেশে বর্তমান সময় ২০২৫ সালে এখন ১৮ ক্যারেট এক ভরি চান্দির দাম হচ্ছে মাত্র ৩৭৩২ টাকা।

কিন্তু ২০২০ সালে কিংবা 2021 সালে এই ১৮ ক্যারেট চাঁন্দের দাম ছিল মাত্র 700 টাকা ভরি। বর্তমান সময়ে সব কিছুর দাম বাড়ার কারণে এখন চান্দির দামও দিন দিন বেড়ে চলেছে। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন ১৮ ক্যারেট এক ভরি চান্দির দাম কত। 

১৮ ক্যারেট ১ ভরি চান্দির দাম যদি ৩৭৩২ টাকা হয় তাহলে ২ ভরি চান্দির দাম হচ্ছে ৭৪৬৪ টাকা। আপনি এই দুই ভরি দিয়ে যেকোনো পায়ের তোড়া হাতের ব্রেসলেট হাতের আংটি কিংবা কানের দুল তৈরি করতে পারবেন অথবা মালা তৈরি করতে পারবেন। 

আশা করছি সকলেই বুঝতে পেরেছেন বর্তমান সময় ২০২৫ সালে এখন চান্দির দাম কত ধারণা করা হয় এই চান দিয়ে দাম ২০২৬ সালের মাঝেমাঝে অবস্থায় আরো দাম বেড়ে যাবে তাই আপনারা দ্রুত বাসায় চান্দি কিনে রাখুন। 

অনেকে জানতে চান যে চান্দি আর রুপা কি একই ধাতু নাকি?? হ্যাঁ চান্দি আর রুপা একই ধাতু। অনেকেই চান্দিকে রুপা বলে আবার অনেকেই রুপাকে চান্দি বলে কিন্তু এই দুটি ধাতু কিন্তু একই । রুপা এই নামটা হল শুদ্ধ বাংলা প্রমিত বাংলা আর চান্দি হল রুপার আরেক নাম। 

অনেকেই রুপাকে চান্দি বলে আবার অনেকেই চানদিকের রুপা বলে এর ইংরেজি নাম হচ্ছে সিলভার। আপনি যে কোন নামেই ডাকতে পারেন কিন্তু ধাতু কিন্তু অন্য নয় ধাতু একই। এক সময় ছিল যখন রুপার তুলনায় সনের দাম খুব কম ছিল অর্থাৎ রুপা সবচেয়ে জনপ্রিয় ধাতু ছিল এবং রুপার দাম ছিল আকাশ ছোঁয়া আর স্বর্ণের দাম ছিল খুবই কম। 

আগে রাজা বাদছাড়া সবচেয়ে বেশি রূপা ব্যবহার করত তারপর ধীরে ধীরে সময়ের সাথে রুপার দাম কমতে থাকে আর স্বর্ণের দাম অনেক বেশি বেড়ে যায়। যা বর্তমানে স্বর্ণের দাম হচ্ছে 2 লক্ষ টাকা ভরি। এখন স্বর্ণের দাম তো আকাশ ছোঁয়া হয়ে গেছে এই এত দাম দিয়ে স্বর্ণ কিনা সবার পক্ষে সম্ভব নয় তাই আমাদের মত মধ্যবিত্তরা আমরা ধুপা দিয়েই এখন অলংকার তৈরি করি। 

রুপা দিয়ে তৈরি অলংকার দেখতে কিন্তু অনেক সুন্দর হয় আমার কাছে সনে তুলনায় রুপার অলংকার বেশি সুন্দর লাগে। বাংলাদেশের মেয়েরা অলংকার করতে খুব ভালোবাসে হাতে বালা গলায় মালা কানের দুল হাতে আংটি ইত্যাদি এই সবকিছু দিয়েই মেয়েদের সৌন্দর্যতা। আপনি যদি সুন্দর সুন্দর রুপার অলংকার তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে জানতে হবে বর্তমানে চান্দির দাম কত??

আজকের এই পোস্টে চান্দির দাম নিয়ে আলোচনা করলাম এই পোস্ট সম্পূর্ণ দেখে নিন তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন এখন চান্দির দাম কত টাকা ভরি চলছে। আমার মতে বর্তমান সময়ে চাঁদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো ইটালিয়ান রুপা। ইটালিয়ান রুপার মানে ভালো আবার দামে কম। আর আমরা বাঙালি বাঙালি তো সবসময় এমন কিছুই খুঁজি যা মানে ভালো কিন্তু দামে কম।

ইটালিয়ানও রুপা অল্প দামের মধ্যে পাওয়া যায় আবার এটা খুব নরম হয় খুব সুন্দর হয় আপনি পরে আরাম পাবেন এটি কখনো নষ্ট হবে না আবার দামও কম। আপনি যদি ইটালিয়ান রুপার দাম সম্পর্কে জানতে চান তাহলে নিচে দেখে নিন ইটালিয়ান রুপার ভরি কত দেয়া হলো।

আপনি কি জানেন ইটালিয়ান রুপার ভরি কত?? বর্তমান সময়ের রুপার দাম অনেক বেড়ে গেছে যার ফলে ইটালিয়ান রুপার চাহিদা খুব বেড়ে গেছে কারণ ইটালিয়ান রুপা মানে ভালো দামে কম। তাই প্রত্যেকের ইটালিয়ান রুপা ব্যবহার করতে চায় ইটালিয়ান রুপা দিয়ে যে কোন হাতের ব্রেসলেট কানের দুল গলায় মালা তৈরি করতে পারবেন।

বর্তমান সময় বাংলাদেশে এখন রুপার ভরি প্রায় ৫ হাজার টাকা যা পূর্বে রূপার ভরি ছিল এক হাজার টাকা কিংবা ১২০০ টাকা। বর্তমান সময়ে দিন দিন রুপার দাম বেড়েই চলেছে কারণ স্বর্ণের দামের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কেউ পারতাম স্বর্ণের দাম যেহেতু এখন দুই লক্ষ টাকা ভরি তাই রুপার দাম এখন পাঁচ হাজার টাকা। আগে ইটালিয়ান রুপার ভরি ছিল মাত্র ১৬০০ টাকা। 

কিন্তু বর্তমান সময়ে ইটালিয়ান রুপার ভরি হচ্ছে ৩০২০ টাকা। বর্তমান সময় এখন ইটালিয়ান রুপার ভরি ৩০২০ টাকাতে দাঁড়িয়েছে। ইটালিয়ান রুপার চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে সাথে ইটালিয়ান রুপার ঘাটতিও বেড়েছে কারণ যে পণ্যের চাহিদা খুব বেশি হয় সেই পণ্যের ঘাটতি দেখা যায়। 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশী চান্দির তুলনায় ইটালিয়ান রুপার দাম একটু কম আমরা আগে থেকেই জানি যে ইটালিয়ান রুপার দাম একটু কম হলেও এই ধাতুটি খুব ভালো করে আরাম পাওয়া যায় সহজে নষ্ট হয় না। তাই আপনারা নিঃসন্দেহে ইটালিয়ান রুপা ব্যবহার করতে পারেন। 

মেয়েদের সৌন্দর্যতা বৃদ্ধি করার জন্য অলংকারে কোন শেষ নেই মেয়েরা হাতে বালা কিংবা ব্রেসলেট পরে হাতে আংটি পরে পায়ে আংটি পরে পায়ে নূপুর পরে গলায় মালা পড়ে। এই সবকিছুতেই মেয়েদের সৌন্দর্যতা আবদ্ধ রয়েছে মেয়েদেরকে অলংকার করলে দেখতে খুব সুন্দর লাগে তাই আপনারা চাইলে এখন ইটালিয়ান চান্দি কিংবা ইটালিয়ান রুপা দিয়ে অলংকার তৈরি করতে পারেন। 

সাথেই তো বানানোর খরচ রয়েছে। যদি চার ভরি দিয়ে একটি নুপুর বানাতে চান তাহলে ৪ ভরি ইটালিয়ান রুপার দাম হচ্ছে ১২৮০ টাকা এর পাশাপাশি আপনাকে বানানোর খরচ যেতে হবে বানানোর খরচ প্রায় ৩০০০ টাকা। তাহলে আপনার মোট খরচ দাঁড়াচ্ছে প্রায় ১৫ হাজার ৮০ টাকা।

অতএব একটি চার ভরির ইটালিয়ান রুপার নুপুর তৈরি করতে আপনার মোট খরচ হবে ১৫ হাজার ৮০ টাকা। আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন ইটালিয়ান রুপার ভরি কত এখন ইটালিয়ান রুপার ভরির ২২ ক্যারেট রুপার ভরি দাঁড়িয়েছে ৩০২০ টাকাতে।

যেকোনো অলংকার তৈরি করার সময় স্বর্ণকারকে অবশ্যই তার মজুরি প্রদান করতে হবে সেই মজুরি ধরে যদি আপনি হিসাব করেন তাহলে এই দুই ভরি ইটালিয়ান রুপার দাম হচ্ছে ৭৫০০ টাকা, তিন ভরি ইটালিয়ান রুপার দাম হচ্ছে ১২৫০ টাকা এবং ৪ ভরি ইটালিয়ান রুপার দাম হচ্ছে ১৫ হাজার ৮০ টাকা। 

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা সকলেই বুঝতে পেরেছেন ইটালিয়ান রুপার ভরি কত। আজকের এই পোস্টে আমরা ইটালিয়ান রুপার ভরি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি প্রত্যেকেই বুঝতে পেরেছেন বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের ২০২৫ সালে এখন চান্দির দাম কত আর ইটালিয়ান রুপার দাম কত। 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ গন আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম চান্দি রুপার ভরি কত ২০২৫ বাংলাদেশে এবং ইটালিয়ান রুপার ভরি কত?? বাংলাদেশে খুবই জনপ্রিয় হলে ইটালিয়ান রুপা ছেলেদের হাতে আপনি যত ব্রেসলেট দেখেছেন সেই সকল ব্রেসলেট ইটালিয়ান রুপা দিয়ে তৈরি।

বেশিরভাগ ছেলেদের তৈরি করা হয় ইটালিয়ান রুপা দিয়ে কারণ এই রুপা গুলো খুব বেশি নরম হয় পড়ে খুব আরাম পাওয়া যায় আর এই রুপা গুলো নষ্ট হয় না তাই বেশিরভাগ মানুষ এখন বাংলাদেশে ইটালিয়ান রুপা ব্যবহার করতে ভালোবাসে। তাই দিন দিন বাংলাদেশের ইটালিয়ান ডোবার চাহিদা বেড়েই চলেছে। 

সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল বাংলাদেশের রুপাতুল ও নাই ইটালিয়ান রুপার দাম কম। বাংলাদেশী রুপার দাম যেখানে ৫ হাজার টাকা ভরি সেখানে ইটালিয়ান আকবরী রুপার দাম হচ্ছে তিন হাজার বিশ টাকা। আজকের এই আর্টিকেল আপনার কাছে কেমন লেগেছে একটি কমেন্ট করে কিন্তু অবশ্যই জানাবেন আশা করছি আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা প্রত্যেকে উপকৃত হয়েছেন এবং বুঝতে পেরেছেন এটা ইটালিয়ান চান্দী আর বাংলাদেশী চান্দির দাম কত