নারীর ক্ষমতায়ন কি? নারীর ক্ষমতায়ন রচনা

এইচএসসি কৃষি শিক্ষা ১ম ও ২য় পত্র সাজেশন

নারীর ক্ষমতায়ন কি? আজকের এই আর্টিকেলে নারীর ক্ষমতায়ন কি এবং নারীর ক্ষমতায়ন রচনা নিয়ে আলোচনা করব চলুন ঝটপট দেখে আসি নারীর ক্ষমতায়নে বর্তমান সরকারের ৫ টি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গুলো কি কি।

নারীর ক্ষমতায়ন কি? নারীর ক্ষমতায়ন রচনা

নারীর ক্ষমতায়ন কি এবং নারীর ক্ষমতায়ন রচনা এর পাশাপাশি নারীর ক্ষমতায়নে বর্তমান সরকারের ৫টি উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ দেখুন চলুন দেখে নেওয়া যাক নারীর ক্ষমতায়ন কি। 

নারীর ক্ষমতায়ন কি 

নারীর ক্ষমতায়ন কি? নারীর ক্ষমতায়ন বলতে বোঝায় সামর্থ্য অর্জন করা। ক্ষমতায়ন এর শাব্দিক অর্থ হলো সামর্থ্য অর্জন করার প্রক্রিয়া সাধারণত ক্ষমতায়ন হলো ক্ষমতা সম্বন্ধীয় কোন বিষয় বা বস্তুগত বুদ্ধি ও মতাদর্শগত সম্পদের উপর নিয়ন্ত্রণ কে বোঝানো হয়।

আরো দেখুন: এইচএসসি আইসিটি ICT সাজেশন ২০২৫ A+ এর গ্যারান্টি 
নারীর ক্ষমতায়ন হলো তা নিজের ওপর পারিপার্শ্বিকতার উপর নিয়ন্ত্রণসহ নারীর বিভিন্ন বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সেগুলোকে বাস্তবায়নের সমর্থকের অর্জন করা ৮০ দশকে নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়টি উন্নয়নের কর্মে প্রাধান্য পায় এবং একে উন্নয়ন একটি অন্যতম উপাদান হিসেবে গ্রহণ করা হয়। 

ক্ষমতায়নের প্রধান শর্ত হচ্ছে জ্ঞান আত্মবিশ্বাস ও আর তোমার যারা ক্ষমতার বিভিন্ন পর্যায়ে একজন নারী বিদ্যমান নির্যাতনমূলক কাঠামো এবং অবস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে ওঠে নারীর ক্ষমতায়নের মূল লক্ষ্য হলো ক্ষমতার উৎস এবং কাঠামোর পরিবর্তন করার প্রিতৃতান্ত্রিক নীতিকে প্রশ্নের সম্মুখীন করা 

এবং যেসব কাঠামো ও প্রতিষ্ঠান নারীর অসমত থেকে চিরস্থায়ী করে তাদের পরিবর্তন করা বস্তুগত এবং সম্পদের সুযোগ বৃদ্ধি করা এবং এইসবের নিয়ন্ত্রণে নারীকে সামর্থ্যবান করে তোলা ইত্যাদি। বউ কাল থেকে নারীরা বিভিন্ন দিক থেকে বৈষম্য মূলক আচরণের শিকার হয়ে আছে ।

এই বৈষম্য মূলক আচরণের প্রতি দৃঢ় প্রতিবাদ করতে নারীর ক্ষমতায়ন প্রয়োজন।  বহু বছর আগে থেকেই এই সমাজে লিঙ্গভিত্তিক অসমতা হয়ে আছে এই লিঙ্গ ভিত্তিক অসমতার অন্যতম একটি কারণ হলো সমাজ। নারী এবং পুরুষের মধ্যে শারীরিক পরিবর্তন থাকলেও এই সমাজে 

এই পরিবর্তনকে আরো ভয়াবহ রূপ দিয়েছে এবং তারা তাদের এই পরিবর্তনের উপর ভিত্তি করে পদে পদে নারীদেরকে বৈষম্যের স্বীকার করছেন।। তাই আজকের এই আর্টিকেলে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন নারীর ক্ষমতায়ন কি নারীর ক্ষমতায় হলো এমন একটি সামর্থ্য যেখানে নারীরা নিজেদের সিদ্ধান্ত নিজেরই গ্রহণ করতে পারবে এবং সে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নিজেরাই কর্ম করতে পারবেন। এবার চলো দেখে আসি নারী ক্ষমতায়ন কি।

নারী ক্ষমতায়ন কি 

নারী ক্ষমতায়ন এবং নারীর ক্ষমতায়ন এই দুইটি বিষয় সম্পূর্ণ এক এখানে শুধুমাত্র নারীর এবং নারীদের বোঝানো হয়েছে।। এক এবং বহুপদী শব্দের ভিন্নতা রয়েছে। নারী ক্ষমতায় বলতে বোঝায় মানব সমাজে পৃথিবীর সামগ্রিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে নারীদের অবদানও যে পুরুষের যে কম নয়।

সে কথা আমাদের পুলিশের সাথে স্বীকার করতে চায় না। অথচ পৃথিবীতে সংঘটিত মোট শ্রমশক্তির দুই থেকে তিন ভাগ সম্পাদিত হয় নারীদের তালিকা এবং জাতীয় আই তাদের অবদান প্রায় ৩০% কিন্তু মোট সম্পদের শুধুমাত্র এক থেকে ১০০ ভাগের মালিকানা দেওয়া হয়।

নারীদের সমাজে নারী ও পুরুষের এই বৈষম্যর অবস্থা দূর করনের জন্য গ্রহণ করা হয়েছে এই নারী উন্নয়ন অথবা নারীর ক্ষমতায়ন। আশা করা হয় যদি নারীর ক্ষমতায়ন এই শব্দটি বাস্তবায়ন করা হয় তাহলে নারীদের প্রতি এই বৈষম্যমূলক আচরণ কমে যাবে। 

আধুনিকায়ন তত্ত্বের সমালোচনা ধারণায় শহর এর দশকের উন্নয়নে নারীদের তত্ত্বের উদ্ভব ঘটে এবং ওয়াশিংটন মহিলা কমিটিতে নারীদের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করেন নারীদের রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করাই হলো WID এর প্রধান একটি কথা এই তত্ত্বতে ধরে নেওয়া হয়।

যে জাতীয় উন্নয়ন এবং প্রভৃতির সুফল শুধুমাত্র আপনা আপনি নারীদের কাছে পৌঁছাবেন ডব্লিউ আই ডি এ ধরে নেয়া হয় যে নারীরা সম্পদ এবং দক্ষতা ও সুযোগে এর অভাবের তরুণ উন্নয়ন প্রক্রিয়া এর সাথে সম্পৃক্ত নয় তাই তাদের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করতে হবে। 

উন্নয়নে নারীর কর্মকৌশল: ডাবলু আইডি এর কর্মকৌশল সমূহ নিম্নরূপ নিচে দেওয়া হল, 

  • উন্নয়নের উদ্যোগগুলোতে নারীরা কিভাবে আরো ভালোভাবে সম্পৃক্ত হতে পারে সেই দিকে আলোচনা করা হয়।
  • নারীদের আয় উপার্জন মূলক কর্মকাণ্ড যুক্ত করা হবে।
  • শিখা এবং কর্ম ক্ষেত্রে নারীর সমান অংশগ্রহণ এর লক্ষ্যে কাজ করা হবে। 
উন্নয়নে নারীর সীমাবদ্ধতা: ডাব্লু আই ডি এর সীমাবদ্ধতা সমূহ নিচে দেওয়া হল, 
  • উন্নয়নে নারী নীতিমালা এমনভাবে প্রচলিত ধারণা পোষণ করে যেন নারী উন্নয়নের প্রক্রিয়ার সাথে সম্পৃক্ত নয়।
  • নারীর জীবনের productive role এর ওপরেই গুরুতরূপ করা হয় এবং reproductive role কে সবসময় অবম করা হয়।
  • নারীদের দরিদ্র এবং অধ্যস্তনতার কারণ হিসেবে পিতৃতন্ত্রকেই চ্যালেঞ্জ করে না।
উন্নয়নের নারী নীতিমালার কতিপয় ধরন: ডাব্লু আই রে নীতিমালা প্রতিপাদন নিচে তুলে ধরা হলো

কল্যাণমূলক দৃষ্টিভঙ্গি

এই নীতিমালাটি প্রায় ৫০ থেকে ৬০ দশকের উন্নয়নশীল দেশে নারীদের উন্নয়নের সবচেয়ে পুরাতন এবং জনপ্রিয় একটি দৃষ্টিভঙ্গি এই পদ্ধতিতে নারীকে মাতৃত্ব এবং পারিবারিক কাজের প্রতি আরো উৎসাহিত করা হয়েছে পুরুষ অর্থ উপার্জনের মাধ্যমে সংসারের উন্নতি করবে আর তার মধ্য দিয়ে নারীর উন্নতি হবে। 

সীমাবদ্ধতা: 

  • দরিদ্র নারীকে এখানে আলাদা বিচ্ছিন্ন গোষ্ঠী হিসেবে সর্বদা চিহ্নিত করা হয়। 
  • নাইরে আত্মনির্ভরশীলতার অর্জনের পরিবর্তে আরো বেশি পরাজিত করে তোলে। 

সমতা দৃষ্টিভঙ্গি 

এই দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা মহিলাদের সমতাধানের ব্যর্থ হওয়ায় পশ্চিমাংশের নারীবাদীদের দ্বারা equity approach develop করে এক্ষেত্রে নারীদের দেখা হবে উন্নয়ন এর সক্রিয় অংশ হিসেবে বলা হয় যে পুরুষের মতো নারীরা সব ক্ষেত্রেই অংশগ্রহণ করতে পারবে। 

Equality approach মূলত তিন ধরনের ভূমিকা কে স্বীকৃতি দেয়: 

  • এখানে মহিলাদের সক্রিয় সদস্য হিসেবে দেখা হয় 
  • রাজনৈতিক এবং অর্থাদিক স্বাধীনতা দেওয়া হয় এর পাশাপাশি 
  • পুরুষের সাথে নারীদের তুলনা করে বিদ্যমান অসমতা কমানো হয়।

দারিদ্র্য বিমোচন দৃষ্টিভঙ্গি: equity approach এরা কি রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হওয়া এর পরবর্তীতে এটি এন্টি প্রভাটি অ্যাপ্রচ এর রূপ নেয় এর সূত্রপাত হয় 1970 এর দশকে যা বর্তমান সময়ে এখনো পর্যন্ত চলমান রয়েছে। এই অ্যাপ্রচের নারীরা দরিদ্র থেকে দেখা হয় এবং অনুন্নয়নের একটি সমস্যার রূপে নারীর অধস্তনতা রূপে নয়। 

দক্ষতা দৃষ্টিভঙ্গি: প্রথম ৮০ এর দশকের এই অ্যাপ্রচের উদ্ভব ঘটনা সময়ে এটি হলো খুবই জনপ্রিয় অর্জন লক্ষ্য হলো নারীর অর্থনৈতিক অবদানের মাধ্যমে উন্নয়নকে যেন আরো বেশি কার্যকর করে তোলা এবং উন্নয়নের এক প্রান্তে তুলে মূল ধারাতে নিয়ে আসা। 

ক্ষমতায়নের দৃষ্টিভঙ্গি ১৯৭৫ সালে equity approach ব্যর্থ হওয়ার কারণেই এই উন্মেষ ঘটে যা বর্তমান সময় খুবই জনপ্রিয় এবং এই অ্যাপ্রচটির উদ্দেশ্য হল আত্মনির্ভরশীলতা অর্জনের মাধ্যমে নারীদের ক্ষমতার সৃষ্টি করা এইখানে বলা হয়েছে নারীরা নিজেরাই হবে নিজেদের চালিকাশক্তি। 

নারী এবং উন্নয়ন WAD: এই তথ্যটিতে দেয়া হয়েছিল যে সত্তরের দশকের মাঝেমাঝে এটি মূলত একটি নব্য মার্কোসীয় ধারণা তত্ত্বের উপর প্রতিষ্ঠিত নারী এবং উন্নয়ন নীতি মনে করে নারীরা সবসময় উন্নয়ন প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ট এজন্য নতুন করে নারীকে উন্নয়নের সম্পৃক্ত করার কোন কথা অবান্তর বরং তারা উন্নয়নের শশুর মূলক প্রক্রিয়ার সংযুক্ত এবং বিদ্যমান বৈষমূলক আন্তর্জাতিক কাঠামো বজায় রাখতে সাহায্য করে।

সীমাবদ্ধতা: নারী এবং উন্নয়নীতি বিভিন্ন ধরনের সমাজব্যবস্থা পিতৃতান্ত্রিকতা এবং নারীর অর্ধ স্থলতার মধ্যকার সম্পর্ককে গভীরভাবে বিশ্লেষণ করতে ব্যর্থ হয় সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মধ্যেও জেন্ডার সমস্যা কে এখনো উপেক্ষা করা হয়।। 

লিঙ্গ এবং উন্নয়ন : ডাব্লু আই ডি এবং ডাবলু এ ডি এর সম্ভাব্যবদ্ধতার কারণে ৮০ দশকের বিকল্প হিসেবে জেন্ডার এর উন্নয়ন তত্ত্বের উদ্ভব ঘটে, এটি ছিল সমাজতান্ত্রিক নারীবাদীদের প্রথম প্রভাবিত ধারণা। 

তারপর জিএডি হচ্ছে একমাত্র নারী উন্নয়ন নীতিমালা যা নারীদের জীবনের সকল দিককে ধারণ করে এবং এই পিতৃতান্ত্রিকতাকে যে নারীর অর্ধ স্থলতার মূল কারণ তা এখানে আলোকপাত করা হয়েছিল। 

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি সকলেই বুঝতে পেরেছেন নারী ক্ষমতায়ন কি এবং নারী ক্ষমতায়ন বলতে কী বোঝায় এবার চলুন ঝটপট দেখে আসে নারী ক্ষমতার রচনা।

নাড়ির ক্ষমতায়ন রচনা 

নারীর ক্ষমতার রচনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: নিচে দেখুন দেওয়া হলো। পৃথিবীর সব কিছুই ভূপৃষ্ঠ থেকে ওজন স্তর পর্যন্ত বিস্তৃত। পরিমণ্ডলের বিদ্যমান আলো বায়ু সাগর পানি মানব নির্মিত অবকাঠামো এবং গোটা উদ্ভিদ এবং জীবজগতের সমন্বয়ে 

যা সৃষ্টি হয়েছে তাই হলো আমাদের পরিবেশ বিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে পরিবেশের উপর মানুষের সবচেয়ে বেশি থাকে। ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের যে পারিপার্শ্বিক অবস্থা মানুষের বাসস্থান ভবিষ্যৎ প্রজন্মের ধারক এবং বাহ্য নারী তাই নারীদের উপর একটা বিশিষ্ট ভাবে রয়েছে। 

নারী পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়ন: উন্নয়নে নারী এবং উন্নয়ন জেন্ডার এবং উন্নয়ন এইসব নীতিমালা ছাড়াও নগরী নীতিমালার উদ্ভাব ঘটেছে এটা কি নারী পরিবেশ এবং উন্নয়ন বা সংক্ষেপে বলা হয় মূলত ৮১ দশকে এ ধারণাটি বিকশিত হয়ে নারী পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়ন নীতিমালার পরিণত হয় এখানে বলা হয় যে প্রকৃতি নারীর উপর পুলিশের প্রাধান্য সমান্তরাল ভাবে বিদ্যমান।

নারী ও প্রকৃতি: বাংলাদেশ এটা একটা সাধারণ চিত্র যে গ্রামীণ নারী তার গৃহের আঙ্গিনায় সবজি বাগান এবং ফল গাছ লাগিয়ে থাকেন বাংলাদেশের নারী পরিবারের খাদ্য সরবরাহ করে এবং কোন কোন ক্ষেত্রে আবার জীবিকা অর্জনের জন্য বলদ সম্পদের উপর নির্ভরশীল থাকে নারী গৃহপালিত পশু এবং ক্ষুদ্র পর্যায়ের দায়িত্বে থাকেন।

এইসব গৃহপালিত পশুর খাদ্য দ্রব্যের ৯০% শতাংশ ছিল খাদ্য নারীর ঝপ পার এবং বন থেকে সংগ্রহ করা। অর্থাৎ নারীরা এগ্রিহপালিত পশুর জন্য খাদ্যদ্রব্য গুলো ঝপ এবং বন জঙ্গল থেকে সংগ্রহ করতেন।

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন নারীর ক্ষমতায়ন রচনার সম্পর্কে এই রচনাটি প্রতিটি শ্রেণীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং এই পৃথিবীতে প্রত্যেকের সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞান থাকা উচিত এতে নারী এবং পুরুষের মধ্যেই সমান অধিকার বজায় থাকবে।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক বৃন্দ আজকের এই আর্টিকেল আলোচনা করলাম নারীর ক্ষমতায়ন কি এবং নারীর ক্ষমতায়ন রচনা সম্পর্কে আশা করছি এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে প্রত্যেকটি বুঝতে পেরেছেন নারীর ক্ষমতায়ন কি এবং নারীর ক্ষমতায়ন রচনা সম্পর্কে। আর্টিকেলটা ভালো লেগে থাকলে বেশি বেশি শেয়ার করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলা আইটিটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url