পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণ গুলো যা দেখে বুঝবেন পাইলস হয়েছে
আপনি কি পাইলসের প্রাথমিক লক্ষণ পাইলসের লক্ষণ এবং পায়েলসের চিকিৎসা ঔষধ সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। পাইলসের লক্ষণ দেখে বোঝা যায় আসলে কোন ব্যক্তি পাইলস ছাড়া আক্রান্ত রয়েছে কি পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয় পায়েলসের ঘরোয়া চিকিৎসা পাইলসের মলমের নাম নিয়ে এই আর্টিকেল বিস্তারিত আলোচনা করব।
যারা পাইলস দ্বারা আক্রান্ত রয়েছেন কিংবা আপনার পাইলস হয়েছে এমন কোন আশঙ্কা রয়েছে তারা আসুন আমরা দেখে নেই পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণগুলো পাইলস এর লক্ষণ দেখে পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধ , পাইলস এর মলমের নাম পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয় এবং পাইলসের চিকিৎসা ওষুধের নাম।
পাইলস কাকে বলে
আপনি কি জানেন এই পাইলস কাকে বলে আপনারা অনেকে নিশ্চয় বারবার এই পায়েল শব্দটি শুনছেন কিন্তু জানেন না আসলে পাইলস কাকে বলে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব পায়েলস কাকে বলে এবং পায়েলসের প্রাথমিক লক্ষণ গুলো কি কি।
পাইলস হলো একটি গুরুতর রোগ যাকে আমরা অনেকেই অসহরগ বলে চিনে থাকি এটি সাধারণত মলদ্বারের ভেতরে কিংবা বাইরের অংশগুলোকে প্রসারিত করে কিংবা ফোলা করে দেয় যার ফলে ব্যথা অনুভূত হয় এবং রক্তপাত হতে পারে এটি মল থেকে সময় অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে এবং দীর্ঘ সময় বসে থাকার কারণে এই সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
প্রথম ১৭০০ খ্রিস্টাব্দে মিশরের এক চিকিৎসক এই পায়েল নামক রোগটি সম্পর্কে গবেষণা করেন এবং এদকের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে তিনি জানান প্রাথমিক লক্ষণ হল মলত্যাগের সময় রক্তপাত হওয়া মল ত্যাগের সময় ব্যথা হওয়া অতিরিক্ত চাপের ফলে রক্তপাত হওয়া মাঝে মাঝে জ্বর আসা রক্তশূন্যতা।
এই লক্ষণ গুলো দেখলে বোঝা যাবে যে কোন ব্যক্তি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত নাকি আপনাকে এমন কোন সমস্যা রয়েছে পাইলস বর্তমান সময়ে খুবই সাধারণ একটি রোগ ঘরে ঘরে এ রোগে আক্রান্ত রোগী রয়েছে তবে এখন ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করে এবং হালকা একটু ওষুধ খাওয়ার মাধ্যমে এই রোগ থেকে চিরতরে নিরাময় লাভ করা সম্ভব।
আগে পাইলস অনেক ভয়াবহ রোগ ছিল কারণ পাইলসের আর অন্য কোন চিকিৎসা ছিল না অপারেশন ছাড়া যার কারণে আমরা প্রত্যেকেই পাইলস থেকে অনেক ভয় করতাম কিন্তু বর্তমান সময়ে এখন বিভিন্ন ঔষধ আবিষ্কারের পর থেকে এখন আর পাইলস নিয়ে মানুষের মধ্যে কোন ভয় নেই কারন সহজেই এই রোগের প্রতিরোধ করা সম্ভব।
পায়েল মূলত এমন এক রোগ যা মলদ্বারের ভেতরের অংশগুলোকে অর্থাৎ মাংসগুলোকে প্রসারিত করে অথবা ফুলিয়ে দেয় যার কারণে ভেতরের অংশগুলো ফুলে যায় এবং মলত্যাগ করার সময় অনেক বেশি ব্যথা অনুভূত হয় অনেক বেশি চাপ প্রদান করতে হয় যার ফলে রক্তপাত হয়।
এভাবে চলতে থাকলে ধীরে ধীরে এটি ভেতরের ফলা অংশটি নিচের দিকে ঝুলে যাবে যার ফলে সমস্যা আরো বেড়ে যাবে এবং রক্তপাতের পরিমাণও আরো অনেক বেড়ে যাবে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন পাইলস কাকে বলে এবার চলুন আমরা দেখে আসি পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণগুলো।
পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণ
আপনি কি পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন আপনি এই রোগ দ্বারা আক্রান্ত নাকি সেই বিষয় কিভাবে জানবেন জানতে আপনাকে প্রাথমিক লক্ষণ গুলো জানতে হবে অর্থাৎ পাইলস হলে কি কি লক্ষণ দেখা যায়।
সেই লক্ষণ গুলোর সাথে আপনার শারীরিক লক্ষণ গুলো মিলিয়ে নিন যদি মিলে যায় তাহলে ভেবে নিবেন আপনি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত। বর্তমান সময় পাইলস কোন জটিল রোগ নয় তবে এটিকে পুষে রাখলে এটি আপনার জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে দাঁড়াতে পারে আর পাইলস কখনো একদিনও হয় না।
মনে রাখবেন এটি দীর্ঘদিন থেকে হয়ে আসে। যারা দীর্ঘদিন থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য কিংবা মলত্যাগের সমস্যায় রয়েছেন তারা চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন তাহলে আশা করছি পরবর্তীতে পাইলসের সমস্যা তৈরি হবে না কিন্তু যদি আপনারা এই সমস্যাটিকে অবহেলা করেন
এবং দীর্ঘদিন থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য ও মল থেকে সমস্যা নিয়ে ভুগতে থাকেন তাহলে পরবর্তী সময়ে পাইলস হয়ে দাঁড়াবে। নিচে দেখুন পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণ দেওয়া রয়েছে এই লক্ষণ গুলো দেখে আপনি আপনার সাথে মিলিয়ে নিন আপনার এমন কোনরকম লক্ষণ দেখা দেয় কি.?
- মলত্যাগের সময় রক্তপাত হওয়া
- মল ত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ প্রদান করা
- অতিরিক্ত চাপ প্রদানের কারণে রক্তপাত হওয়া
- মলত্যাগ ও করতে কষ্ট হওয়া
- মলতাগের পরেও পরিপূর্ণ তৃপ্তি লাভ না করা
- মাঝে মাঝে গায়ে জ্বর আসা
- বসতে অসুবিধা হওয়া ব্যথা হওয়া
- মলদ্বারে ব্যথা হওয়া
- সঠিকভাবে পেট ক্লিয়ার না থাকা
- মলের ভেতর হতে বাইরের দিকে চামড়ার মত কিছু ঝুলে থাকা
- মলদ্বারে চুলকানি অনুভূতি হওয়া
- মলদার ফুলে ওঠা
- মলদ্বারের ভেতরের মাংসগুলো প্রসারিত হওয়া
- প্রতিবার মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ অনুভূত হওয়া
- দীর্ঘ সময় পর্যন্ত টয়লেটে বসে থাকা
- মলত্যাগের পর অতিরিক্ত ব্যথায় হাঁটাচলা করতে সমস্যা হওয়া
- পায়ুপথে তরল কিছু রস নিঃসরণ হওয়া
- শরীর ক্লান্ত লাগা
ওপরের এই লক্ষণ গুলো দেখে আপনাকে বুঝতে হবে আপনি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত যদি এই লক্ষণ গুলো দেখা দেয় তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। পাইলসের প্রধান একটি লক্ষণ হল মলদ্বারের ভেতর হতে নিচের দিকে কোন একটি চামড়া ঝুলে আসবে।
পাইলস শুরু হয় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে যারা দীর্ঘদিন থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য দ্বারা ভুগছেন কিন্তু চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করছেন না তাদের চূড়ান্ত রোগ হবে। কোষ্ঠকাঠিন্য বলতে বোঝায় মলত্যাগের সমস্যা মলত্যাগ অনেক শক্ত হওয়া যার ফলে অতিরিক্ত চাপ প্রদান করতে হয়
এবং রক্তপাত হয় এই রক্তপাত থেকে ধীরে ধীরে আপনার পাইলসের সমস্যা সৃষ্টি হবে যখন আপনি অতিরিক্ত চাপ প্রদান করবেন তখন আপনার ভেতরের মাংসগুলো ফুলে উঠবে অথবা প্রসারিত হবে যার ফলে মলদ্বারের ওপরের অংশটি ফুলে ওঠে এবং এভাবেই চলতে থাকলে ফুলে ওঠা অংশটি ধীরে ধীরে নিচের দিকে ঝুলতে শুরু করে।
এবং এই অংশ থেকে প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয় এমনকি যদি আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পাইলস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে যান তাহলে আপনার চলাফেরা করতে বসতে অনেক বেশি ব্যথা অনুভূত হবে এবং রক্তপাত হতে পারে সাথে আরও বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হবে।
তাই পাইলস থেকে বাঁচতে ওপরের এ লক্ষণ গুলো দেখা দিলেই আপনাকে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণ সম্পর্কে এবার চলুন আমরা দেখে আসি পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ।
পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ
আপনি কি পাইলস থেকে ক্যান্সারের লক্ষণ সম্পর্কে জানতে চান?? পায়ের থেকে কি কি কখনো ক্যান্সার হতে পারে না পাইলস থেকে সরাসরি ক্যান্সার হয় না তবে যদি দীর্ঘদিন থেকে মলদ্বার কিংবা পানি পথের মাধ্যমে রক্তপাত হয়
এবং পাইপথে প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয় মলদ্বারের ভেতর থেকে কোন একটি মাংস নিচের দিকে ঝুলে আসে এবং এখানে প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয় তাহলে এখান থেকে কোন ক্যান্সার হতে পারে অনেক সময় পাইল স ক্যান্সার সৃষ্টি করে।
আপনার কলন ক্যান্সার কিংবা পাইলস থেকে কোন ক্যান্সার হয়েছে নাকি জানতে নিচের লক্ষণ গুলো একবার দেখে নিন এর এমন কোন লক্ষণ আপনার মধ্যে দেখা দিলে বুঝতে হবে আপনার পাইলস থেকে ক্যান্সার হয়ে গেছে।
- দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য
- পেটে অতিরিক্ত গ্যাস কিংবা পেট ফুলে থাকা
- মলত্যাগ করার সময় পেটে প্রচুর ব্যথা অনুভূতি হওয়া।
- মলত্যাগের সময় রক্তপাত হওয়া মলত্যাগের সময় প্রচুর ব্যথা অনুভূত হওয়া
- মলের সাথে পুঁজ কিংবা রক্ত আসা
- অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ দুর্বলতা
- রক্তশূন্যতা
- রক্তে হিমোগ্লোবিন এর মাত্রা কমে যাওয়া
- পায়ুপথের চাপ পড়া জ্বালাপোড়া হওয়া
- রাতে ঘন ঘন টয়লেট হবা
- পায়ের হাড়ে ব্যথা হওয়া
- ঘনঘন বমি বমি ভাব
- ঘনঘন ইউরিনারি ইনফেকশন ঘটবে
- মলদ্বারে চুলকানি
যদি আপনার মধ্যে এই লক্ষণ গুলো দেখা দেয় তাহলে দেরি না করে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে যখন পায়েল থেকে এটি ক্যান্সারে পরিণত হবে তখন ঘনঘন ইউরিনারি ইনফেকশন হবে অর্থাৎ প্রস্রাবে ইনফেকশন হবে।
পায়ুপথে প্রচুর চাপ পড়বে জ্বালাপোড়া হবে রাতে বিশেষ করে ঘন ঘন টয়লেট হবে ব্যথা অনুভূত হবে। মলদ্বারের চুলকানি অনুভূতি হবে এবং মলের সাথে পুজ কিংবা রক্ত আসতে শুরু করবে এই সময় আপনাকে
দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন পাইলস থেকে ক্যান্সারের লক্ষণগুলো কি কি এবার চলুন আমরা দেখে আসি পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্ভব???
পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্ভব
আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্ভব নাকি?? অর্থাৎ যদি আপনি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে পড়েন তাহলে ঘরোয়া চিকিৎসা গ্রহণ করার মাধ্যমে গিয়ে পাইলস ছেড়ে যাবে নাকি পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে এবং হসপিটালে অপারেশন করাতে হবে??
আগে পাইলসের একমাত্র চিকিৎসা ছিল অপারেশন করানো কিন্তু বর্তমান সময়ে এখন পাইলসের এমন কিছু দুর্দান্ত ওষুধ আবিষ্কার হয়েছে যার ফলে অপারেশন এর কোন প্রয়োজন হয় না ঔষধ সেবন করার ফলেই পাইলসের সমস্যা সেরে যায় তবে যদি আপনার পায়েস চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে দেয় তাহলে আপনাকে অপারেশন করতে হবে।
প্রথম অবস্থায় যদি আপনি এটি শনাক্ত করতে পারেন এবং চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করে ঔষধ সেবন করেন তাহলে আশা করছি অপারেশন করাতে হবে না এবং ঘরোয়া পদ্ধতি কিংবা হালকা ওষুধ সেবন করার মাধ্যমে পাইলসের সমস্যা সেরে যাবে।
পাইলসের ওষুধ সেবন করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য অভ্যাস তৈরি করতে হবে অতিরিক্ত ঝাঝালো ফাস্টফুড খাওয়া যাবেনা এবং বাসায় তৈরি বেশি বেশি শাকসবজি খেতে হবে। এখন প্রশ্ন হল পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা সম্ভব??
যদি প্রথম পর্যায়ে আপনি শনাক্ত করতে পারেন তাহলে ঘরোয়া চিকিৎসা অবলম্বন করার মাধ্যমে পাইলস থেকে রেহাই পেতে পারেন কিন্তু যদি আপনার সমস্যা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায় তাহলে আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করে।
অপারেশন করা হবে আপনার সমস্যার চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে নাকি সে বিষয়ে জানতে হবে আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতেই হবে যদি আপনি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন। এবার চলুন আমরা দেখে আসি পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধের নাম কি।
পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধের নাম কি
আপনি কি পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধের নাম সম্পর্কে জানতে চান কি কি ঔষধ সেবন করলে এই রোগ দূর হবে?? বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির কল্যাণে এখন বহু ওষুধ আবিষ্কার করা হয়েছে যে ওষুধগুলো সেবন করলে চিরতরে আপনাদের পাইলসের সমস্যার সেরে যাবে।
যদি আপনারা দীর্ঘদিন থেকে পায়েল পুষে রাখেন তাহলে এতে আপনার ক্যান্সারের লক্ষণ তৈরি হবে তাই পাইলস এর কোন লক্ষণ দেখা দিলে যদি যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে এবং ঔষধ সেবন করতে হবে।
তবে যারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই পাইলস এর চিকিৎসা করাতে চাচ্ছেন তারা নিচে দেখুন কিছু ঔষধের তালিকা দেওয়া রয়েছে এই ঔষধ গুলো সেবন করলে পাইলসের সমস্যা প্রতিরোধ হয়।
Himalaya pilex
Himalaya pilex একটি জনপ্রিয় আয়ুর্বেদিক ঔষধ যার আয়ুর্বেদিক ঔষধ খেয়ে পাইলসের সমস্যা দূর করতে যাচ্ছেন তারা এই হিমালয়া পাইলেস ঔষধি সেবন করতে পারেন এটি খুবই কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। বর্তমান সময়ে আয়ুর্বেদিক ঔষধ গুলো অনেক বেশি উপকারী এতে কোন ধরনের ক্ষতিকারক উপাদান নেই।
এই হিমালয়া পাইলেক্স এর মধ্যে মোট ৬০ টি ট্যাবলেট রয়েছে এই ট্যাবলেট গুলো প্রতিদিন দুইটি করে সেবন করতে হবে অর্থাৎ সকালে একটি এবং রাতে ঘুমানোর আগে একটি সেবন করতে হবে পাশাপাশি কিছু মলম ব্যবহার করতে হবে তাহলে আশা করছি আপনারা এক মাসের মধ্যে এই পাইলস থেকে চিরতরে রেহাই পেয়ে যাবেন।
নোট: শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক করা এই ট্যাবলেট সেবন করতে পারবে যাদের বয়স ১৫ এর নিচে তারা এই ট্যাবলেট সেবন করতে পারবেনা।
Pilzac tablet
পাইলস দূর করতে Pilzac tablet খুবই উপকারী এই ট্যাবলেট নিয়মিত সেবন করলে চিরতরে আপনার পাইলসের সমস্যা দূর হয়ে যেতে পারে এটি একটি আয়ুর্বেদিক ট্যাবলেট বর্তমান সময়ে বহু আয়ুর্বেদিক ট্যাবলেট তৈরি করা হয়েছে যা পাইলস দূর করতে সাহায্য করে।
এটা আপডেটগুলো আপনি সেবন করলে কোন রকম অপারেশন ছাড়াই পাইলস থেকে রেহাই পেয়ে যাবেন। এটি ১০০% হারবাল আয়ুর্বেদিক ঔষধ। এই ট্যাবলেট গুলো সেবন করলে আপনার পাইলসের সমস্যা দূর হবে পাশাপাশি মলদ্বারে ব্যথা চুলকানি ইনফেকশন দূর হবে এবং এটি আপনার রক্তপাতকে কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে।
এখন প্রশ্ন হল কখন কিভাবে সেবন করতে হবে?? যদি আপনি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে প্রতিদিন সকালে এবং রাতে সকালে ঘুম থেকে উঠে একটি ট্যাবলেট
এবং রাতে ঘুমানোর আগে একটি ট্যাবলেট করতে হবে আর প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। এই ট্যাবলেট শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্কারে সেবন করতে পারবেন ছোট বাচ্চাদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে।
Piles ef
পাইলস নিরাময়ে অতি জনপ্রিয় এবং উপকারী একটি ঔষধ হলো এই Piles ef । এর একটি বোতলে রয়েছে মোট 60 ক্যাপসুল এই ক্যাপসুল গুলো নিয়মিত সেবন করলে আপনার রক্তপাত দূর হয়ে যাবে মলদ্বারের ব্যথা দূর হয়ে যাবে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অর্থাৎ বল তাকে সময় অতিরিক্ত চা প্রদান করতে হবে না
এবং সহজেই আপনার পোস্ত কাঠিন্যের সমস্যা সেরে যাবে এবং পাইলসের সমস্যার দূর হবে এই ট্যাবলেট গুলো খুবই উপকারী ধরনের আয়ুর্বেদিক ঔষধ যা ভেতর থেকে পাইলসের সমস্যাকে দূর করতে সাহায্য করে। আবার এই ক্যাপসুল গুলোর দামও অনেক কম আপনি চাইলে দ্রুত এই ক্যাপসুলটি অনলাইন থেকে অর্ডার করতে পারবেন।
Piles relief
পাইলসের সমস্যাই অতি জনপ্রিয় একটি ঔষধ হলো এই Piles relief । এই ক্যাপসুলগুলো নিয়মিত সেবন করলে আপনার পাইলসের সমস্যা চিরতরে সেরে যাবে এখন পাইলসের সমস্যা দূর করতে আর অপারেশনের কোন প্রয়োজন নেই এই আয়ুর্বেদিক ঔষধ গুলোই যথেষ্ট এই আয়ুর্বেদিক ঔষধ গুলো নিয়মিত সেবন করলে পাইলসের সমস্যা সেরে যায়।
Piles relief একটি বোতলের মধ্যে রয়েছে মোট ৩০ টি ক্যাপসুল এই ৩০টি ক্যাপসুল প্রতিদিন একটি করে নিয়মিত সেবন করলে সমস্যা মলদ্বারের ব্যথা মলদ্বারের চুলকানি এবং বলদার হতে রক্তপাতের সমস্যা চিরতরে দূর হয়ে যাবে।
সাথেই ধীরে ধীরে আপনার মলদার হতে যে চামড়াটি নিচের দিকে ঝুলে এসেছে সেই চামড়াটি ধীরে ধীরে দূর হবে। এই ক্যাপসুল প্রতিদিন দিনে একটি একবার সেবন করতে হবে।
Piles care
আপনি কি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত?? পায়েল তো দূর করার জন্য কার্যকরী ভালো ঔষধ করছেন তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে পাইলস এর চিকিৎসা নিয়ে আলোচনা করব।
আপনারা যারা পাইলস দ্বারা আক্রান্ত রয়েছেন তারা Piles care এই ঔষধ সেবন করুন এটি খুবই কার্যকরী একটি ঔষধ এটি একটি আয়ুর্বেদিক ঔষধ যা নিয়মিত সেবন করলে পাইলসের সমস্যা মলদ্বারের সমস্যা মলদ্বারের চুলকানি মলদ্বারের ব্যথা বসতে সমস্যা হওয়া এমনকি অতিরিক্ত শক্ত মোল সমস্যা চিরতরে দূর হয়ে যাবে।
মূলত কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেই এই পাইলসের সমস্যা দূর হয় তাই পাইলসকে দূর করতে চাইলে প্রথমে আপনাকে কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা দূর করতে হবে তারপর পাইলসের সমস্যা। Piles care এই ট্যাবলেট গুলো সেবন করলে আপনার পাইলসের সমস্যা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা চিরতরে দূর হবে।
এর একটি বোতলে রয়েছে মোট ৬০ টি ক্যাপসুল। এই ক্যাপসুল গুলার প্রতিদিন দিনে দুইবার সেবন করতে হবে অর্থাৎ একটি বোতল প্রায় একমাস সেবন করতে হবে তাহলে আশা করছি এক মাসের মধ্যে আপনার পাইলস এর সমস্যা চিরতরে দূর হয়ে যাবে।
প্রিয় পাঠক বৃন্দ আশা করছি আপনারা প্রত্যেকে বুঝতে পেরেছেন পাইলস এই চিকিৎসা ঔষধের নাম কি?? ওপরে আমরা পাইলসের ওষুধ নিয়ে আলোচনা করলাম আশা করছি এই ঔষধ গুলো যদি আপনারা নিয়ম মেনে প্রতিদিন সেবন করেন তাহলে দ্রুত পাইলসের সমস্যা থেকে হায় পেয়ে যাবেন।
তবে হ্যাঁ প্রিয় পাঠক শুধুমাত্র ওপরের এই ক্যাপসুলগুলো সেবন করলেই হবে না পাশাপাশি আপনাদেরকে মলম ব্যবহার করতে হবে। যদি আপনি নিয়মিত মলম ব্যবহার করেন এবং ওপরের এই ক্যাপসুল অথবা ট্যাবলেট গুলো সেবন করেন তাহলে আশা করছি অতি দ্রুত পাইলসের সমস্যা থেকে রেহাই পেয়ে যাবেন।
আপনার ট্যাবলেট গুলো কাজ করবে মলদ্বারের ব্যথা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা মলত্যাগের সমস্যা এবং রক্তপাতের সমস্যা দূর করতে আর মলম গুলো কাজ করবে পাইলসের কারণে মলদ্বারের ভেতর হতে যে মাংসটি সামনের দিকে ঝুলে এসেছে এবং মলদ্বারের ব্যথা ও মলদ্বারের লাল হয়ে যাওয়া অংশগুলোকে সারিয়ে তুলতে সাহায্য করবে। তাই আসুন আমরা দেখে নেই পাইলস এর মলম নাম
পাইলস এর মলম নাম
আপনি কি পায়েলসের মলম নাম সম্পর্কে জানতে চান কোন মলম ব্যবহার করলে পাইলসের সমস্যা সেরে যাবে পাইলসের সমস্যা দূর করতে হলে নিয়মিত ঔষধ সেবন করতে হবে পাশাপাশি মলম ব্যবহার করতে হবে মলম ব্যবহার করা খুবই জরুরী আর সাথে ডুস ব্যবহার করতে পারেন।
নিয়মিত ডুস ব্যবহার করলে মলদ্বারের ব্যাথা দূর হবে বসতে অসুবিধা কম হবে এবং মলত্যাগের সময় রক্তপাত হবে না।। যদি বল তাদের সময় নিয়মিত রক্তপাত হয় তাহলে এতে আপনার শরীরের রক্তশূন্যতা দেখা দিবে
এবং এর থেকে ধীরে ধীরে ক্যান্সার তৈরি হবে তাই আপনি যদি ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে না চান তাহলে এখন থেকে সতর্ক হয়ে পড়েন এবং পাইলস দূর করতে চিকিৎসা গ্রহণ করেন।
পাইলস দূর করতে কয়েকটি জনপ্রিয় মলম রয়েছে সেই মলমের তালিকা নিচে দেওয়া হল আশা করছি এই মলম গুলো ব্যবহার করলে আপনাদের পাইলসের সমস্যা সেরে যাবে।
- Erian molom 15 gm
- Plies forte Himalaya
- Piles cure
- Rectocare
- Pilosol ointment 31 g
- Pilgo molom
- Piles relief ointment
- Pyle ointment wheezal
- Aesculus hip
- Omeo piles
এই সকল মলমগুলো আপনারা পাইলসের সমস্যা দূর করতে ব্যবহার করতে পারবেন এই মলম গুলো দিনে তিনবার ব্যবহার করবেন সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে ঘুমানোর আগে এবং দুপুরে একবার। এই মলমগুলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অবস্থায় ব্যবহার করবেন
এক আঙুলের সাহায্যে ব্যবহার করবেন এবং নিয়মিত দিনে তিনবার ব্যবহার করবেন পাশাপাশি উপরের ক্যাপসুলগুলো সেবন করবেন তাহলে আশা করছি এক মাসের মধ্যে পাইলসের সমস্যা সেরে যাবে।
পাইলসের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি
আপনি যদি জানতে চান যে পাইলসের সবচেয়ে ভালো মলমপন্থী তাহলে চিকিৎসকদের মতে পাইলসের সবচেয়ে ভালো মলম হলো erian molom 15 gm। এটি অতি দ্রুত মলদ্বারের সমস্যা মলদ্বারের প্রসারিত হওয়া মলদ্বারের ফোলা ভাব এবং মলদ্বারের চুলকানি মলদ্বারের ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে সাথেই মল কে নরম করে এবং দ্রুত কোষ্ঠকাঠিন্য এর সমস্যা সারিয়ে ফেলে।
আপনারা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন পাইলসের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি কোন মলম ব্যবহার করলে দ্রুত পাইলসের সমস্যা সেরে যাবে শুধুমাত্র পাইলসের মলম ব্যবহার করলেই পাইলসের সমস্যার দূর হবে না বরং মলম ব্যবহার করার পাশাপাশি আপনাকে ট্যাবলেট ক্যাপসুল সেবন করতে হবে।
যদি আপনার সমস্যা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে না যায় তাহলে এই ক্যাপসুল এবং মলম গুলো ব্যবহার করলেই আশা করছি পাইলসের সমস্যা থেকে আপনি রেহাই পাবেন আর যদি আপনার সমস্যা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায় অর্থাৎ নিয়মিত প্রচুর রক্তপাত হয় এবং প্রচুর ব্যথা হয়, মলদ্বার থেকে ২ ৩ টি মাংস কিংবা চামড়া ঝুলে আছে।
তাহলে আপনাকে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করে যত দ্রুত সম্ভব অপারেশন করিয়ে ফেলতে হবে না হয় এর থেকে ক্যানসার ছড়িয়ে পড়তে পারে। আশা করছি আপনারা সকলে বুঝতে পেরেছেন পাইলসের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি। এবার চলুন আমরা দেখে আসি পাইলসের লক্ষণ পাইলস এর ছবি।
পাইলসের লক্ষণ পাইলস এর ছবি
আপনি যদি পাইলসের লক্ষণ এবং পাইলস এর ছবি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন এই আর্টিকেল থেকে আপনারা পায়েল সম্পর্কে সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয় পাইলসের লক্ষণ গুলো কি কি চলুন আমরা এক নজরেই দেখে আসি।
- পাইলস হলে মলদ্বারে প্রচুর ব্যথা অনুভূত হয়।
- পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণ হল মলদ্বারের ভেতর হতে কোন একটি চামড়া নিচের দিকে ঝুলে আসা।
- পাইলসের লক্ষণ হলো রক্তপাত হওয়া।
- মলত্যাগের সময় রক্তপাত হওয়া এবং মলত্যাগের সময় প্রচুর ব্যথা অনুভূত হওয়া।
- মলত্যাগের সময় চাপ প্রদান করা।
- মলদ্বারে চুলকানি অনুভূত হওয়া।
- মলদ্বারে এর মাংস গুলো প্রসারিত হওয়া।
- মলদ্বারে ব্যথা অনুভূত হওয়া। বসতে ব্যথা অনুভূত হওয়া।
- দীর্ঘ সময় পর্যন্ত বসে থাকতে না পারা।
- মলদ্বারের আশেপাশে চুলকানি এবং ঘা তৈরি হওয়া।
- অতিরিক্ত দুর্বলতা কাজ করা।
- মলত্যাগের সময় চা প্রদান করার কারণে রক্তপাত হওয়া।
- রক্তশূন্যতা তৈরি হওয়া।
- মাঝে মাঝে গায়ে জ্বর আসা
ওপরের এই লক্ষণগুলো দেখলে আপনি বুঝবেন আপনি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত পাইলস হলে এই সমস্যাগুলো হয়। অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন পাইলস হলে কি কি সমস্যা তৈরি হয়?? পায়েস দেখা দিলে প্রথমেই মলত্যাগের সময় প্রচুর ব্যথা অনুভূতি হবে মল থেকে সমস্যা হবে এবং বল তাইলে সময় মাঝেমাঝে রক্তপাত হতে পারে।
যেহেতু মলত্যাগের সঙ্গে অতিরিক্ত চাপ প্রদান করা হয় সে ক্ষেত্রে রক্তপাত হতে পারে। পাইলস হলে মলদ্বারের ভেতর হতে কোন একটি মাংস নিচের দিকে ঝুলে আসবে এবং এই মাংস থেকে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা অনুভূত হবে।
এমনকি বসতে পর্যন্ত ব্যথা হবে রক্তপাত হতে পারে। যদি আপনার এমন কোনো লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে আপনি পাইলস দ্বারা আক্রান্ত রয়েছেন। এবার চলুন আমরা দেখে আসি পাইলস এর ছবি।
পাইলস এর ছবি
প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনারা বুঝতে পেরেছেন পাইলস হলে ভেতরের অংশগুলো দেখতে ঠিক কেমন হয়। পাইলস হওয়া মানে দীর্ঘদিন থেকে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হওয়ার ফলে যখন আপনি মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ প্রদান করেন।
তখন আপনার ভেতরের মাংসগুলো প্রসারিত হতে শুরু করে একসময় এটি ফুলে ওঠে এবং ফুলে উঠে থেকে যদি আপনি এই অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ না করেন এবং এভাবেই রেখে দেন যার ফলে পরবর্তী সময়ে আবারো যখন আপনি মলত্যাগ করবেন এবং অতিরিক্ত চাপ প্রদান করবেন,
তখন ভেতরের পড়ে ওঠে মাংসগুলো আরো বেশি পরিমাণে ফুলে উঠে শুরু করবে এবং এটি একসময় ফুলতে ফুল দেয় নিচের দিকে ঝুলে পড়বে এই অবস্থাকেই বলা হবে পাইলস। আর পায়েলসের ফলে প্রচুর পরিমাণে মলদ্বারে ব্যথা অনুভূত হয়।
এমনকি বসতে পর্যন্ত কষ্ট হয় আর বারবার রক্তপাত হয় যার ফলে এই রক্তপাত থেকে রক্ত শূন্যতা তৈরি হয়। আশা করছি আপনারা পায়েল সম্পর্কে বিস্তারিত খুঁটিনাটি সবকিছুই বুঝতে পেরেছেন।
পাইলস কি মারাত্মক রোগ?
অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন পাইলস কোন ধরনের মারাত্মক রোগ নাকি পাইলস হলে কি কি ক্ষতি হতে পারে?? আগে পাইলস সম্পর্কে মানুষের মধ্যে অনেক ভয়ভীতি কাজ করতে কারণ পাইলসের অন্য কোন বিকল্প চিকিৎসা ছিল না অপারেশন ছাড়া পাইলস হলে অপারেশন করাতে হতো,
কিন্তু বর্তমান সময়ে এখন পাইরসের বহু ওষুধ রয়েছে যেমন ওপরে আমরা পাইলসের ঔষধ সম্পর্কে মলম সম্পর্কে আলোচনা করেছি আপনারা যদি উপরের ওষুধ এবং মলম গুলো ব্যবহার করেন তাহলে আশা করছি আপনারা পাইলস থেকে চিরতরে রেহাই পেয়ে যাবেন।
তবে শুধুমাত্র এই ঔষধ এবং মলম ব্যবহার করলে আপনি পাইলস থেকে রক্ষা পাবেন না হতে পারে উপরের এই মলম এবং ওষুধগুলো ব্যবহার করার ফলে আপনি প্রথম অবস্থাতে পাইলস থেকে রেহাই পেলেন কিন্তু যদি আপনি আপনার খাদ্য আভাস পরিবর্তন না করেন
তাহলে আবারো আপনার পাইলস হতে পারে তাই আপনাকে প্রথমে আপনার খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। নিয়মিত বাসায় তৈরি খাবার খেতে হবে বেশি বেশি শাকসবজি খেতে হবে শাকসবজি একি বাটির মধ্যে নিয়ে সিদ্ধ করে খাওয়া শুরু করবেন তাহলে আশা করছি আপনার পায়েলসের সমস্যা দূর হবে এবং আপনি আর পরবর্তীতে পাইলস দ্বারা আক্রান্ত হবেন না।
লেখকের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে আলোচনা করলাম পাইলস এর প্রাথমিক লক্ষণ ,পাইলস এর লক্ষণ গুলো কি কি, পাইলস এর মলম নাম, পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয়, পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধ, পাইলস হলে কি কি সমস্যা হয়, পাইলস এর ট্যাবলেট এর নাম, পাইলস থেকে ক্যান্সার এর লক্ষণ গুলো কি কি।
অর্থাৎ আজকের এই আর্টিকেলটি জুড়ে শুধু মাত্র পাইলস সম্পর্কে আলোচনা করলাম যারা পাইলস দ্বারা আক্রান্ত রয়েছেন কিংবা যার মনে হচ্ছে আমি পায়েল তোরা আক্রান্ত হতে পারি তারা এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন করুন তাহলে আশা করছি পায়েল সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা অর্জন করতে পারবেন।
এই আর্টিকেল আলোচনা করলাম পাইলস এর চিকিৎসা সম্পর্কে। যারা পাইলস নিয়ে চিন্তিত তারা এই আর্টিকেলটা পড়ুন এবং ওই ট্যাবলেট ও মলম গুলো নিয়মিত ব্যবহার করুন তাহলে আশা করছি আপনারা পাইলস থেকে রেহাই পাবেন। আর্টিকেলটা ভালো লাগলে এবং পাইলস সম্পর্কে আর কোন প্রশ্ন কিংবা মতামত থাকলে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন।
বাংলা আইটিটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url